এমএসসি ফিজিক্স (সোলার এনার্জি)

বৈশ্বিক উঞ্চতা বৃদ্ধি সহ অন্যান্য জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলা বর্তমান বিশ্বের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। গত শতাব্দিতে উন্নত দেশগুলো ব্যাপক হারে জীবাশ্ব জ্বালানী ব্যবহার করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটিয়েছি। ফলাফল স্বরূপ বায়ুমন্ডলে টনকে টন কার্বনঅক্সাইড নিঃসরণ করেছে। গ্রিণ হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে বৈশ্বিক উঞ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালের পূর্বেই পৃথিবীর তাপমাত্রা ১.৫ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে। ইতোমধ্যে মেরু অঞ্চলে জমা থাকা বরফ গলতে শুরু করছে এবং নিকট ভবিষ্যতে আরোও বেশি হারে বরফ গলতে শুরু করবে। উপকূলের নিকটবর্তী দেশগুলো এর পরিণাম ভোগ করবে। গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর পরিণামের স্বীকার হবে এমন দেশ গুলোর তালিকায় বাংলাদেশ শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। বিজ্ঞানীরা জীবাশ্ব জ্বালানীর বিকল্প হিসেবে নতুন নতুন নবায়নযোগ্য শক্তি উৎস খুজে বের করার চেষ্টা করছে। সোলার এনার্জি নবায়নযোগ্য শক্তি হিসেবে ইতোমধ্যে ব্যপকহারে ব্যবহার শুরু হয়েছে। বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফলে সোলার এনার্জির দক্ষতা একদিকে যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যদিকে এর মূল্য অনেক কমে গেছে। ভবিষ্যতে শুধুমাত্র বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো নয়, বিমান, জাহাজ চালাতেও এর ব্যবহার শুরু হবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা। তাই সোলার এনার্জির বেসিক কিছু প্রশ্নের উত্তর জেনে নেওয়া যাক।
বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুণ।
Leave a Reply